বাংলা কবিতা ১।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ অনার্স প্রথম বর্ষ। আজকের আলোচনা বাংলা উপন্যাস–১ ক' বিভাগ সাজেশন। বিষয়: বাংলা কবিতা ১। বিষয় কোড:।
ক' বিভাগ
১। মতিবিবির আসল নাম কী?
উত্তর: পদ্মাবতী।
২। ‘কপালকুণ্ডলা' কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ‘কপালকুণ্ডলা' ১৮৬৬ সালে প্রকাশিত হয়।
৩। ‘কপালকুণ্ডলা' উপন্যাসে কতটি পরিচ্ছেদ আছে?
উত্তর: ৪টি খণ্ড বা অধ্যায় এবং ৩১টি পরিচ্ছেদ।
৪। কপালকুণ্ডলা শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: কপালকুণ্ডলা শব্দের বাহ্যিক অর্থ বাঁকা কপাল এবং অন্তর্নিহিত অর্থ মন্দভাগ্য।
৫। ‘কপালকুণ্ডলা' কোন জাতীয় উপন্যাস?
উত্তর: ‘কপালকুণ্ডলা’ রোমাঞ্চধর্মী উপন্যাস।
৬। ‘কপালকুণ্ডলা' উপন্যাসে কতদিন পূর্বে ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে?
উত্তর: ‘কপালকুণ্ডলা' উপন্যাসে ২৫০ দিন পূর্বে ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে।
৭। “পুরুষের বাতাসে যোগিনীও গৃহিণী হইয়া যায়”- উক্তিটি কার।
উত্তর: “পুরুষের বাতাসে যোগিনীও গৃহিণী হইয়া যায়”- উক্তিটি করেছেন কপালকুন্ডলার ননদ শ্যামা ।
৮। অধিকারী কে?
উত্তর: পঞ্চাশোর্ধ বয়সের রাঢ়ীয় ব্রাহ্মণ, যে নবকুমারের সাথে কপালকুণ্ডলার বিয়ে দিয়েছিল।
৯। বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক উক্তি কোনটি?
উত্তর: বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক উক্তি “পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ”।
১০। নবকুমারকে দেখে কপালকুণ্ডলা কী বলেছিল?
উত্তর: নবকুমারকে দেখে কপালকুণ্ডলা “পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ” বলেছিল ।
১১। কাপালিক নবকুমারের সঙ্গে প্রথমে কোন ভাষায় কথা বলেছিল?
উত্তর: কাপালিক নবকুমারের সঙ্গে প্রথমে সংস্কৃত ভাষায় কথা বলেছিল।
১২। নবকুমারের পুরো নাম কী?
উত্তর: পুরো নাম নবকুমার শর্মা।
১৩। নবকুমারের প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: নবকুমারের প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম পদ্মাবতী ও কপালকুণ্ডলা।
১৪। কপালকুণ্ডলাকে নবকুমার কী নামে ডাকত?
উত্তর: নবকুমার কপালকুণ্ডলাকে মৃন্ময়ী নামে ডাকত৷
১৫। মতিবিবির সখির নাম কী?
উত্তর: মতিবিবির সখির নাম পেষমন ।
১৬। মেহের-উন্নিসা কে ছিলেন?
উত্তর: আকবার শাহের কোষ্যাধ্যক্ষ খাজা আয়াসের কন্যা।
১৭। মতিবিবি কে?
উত্তর: মতিবিবি কপালকুণ্ডলার সপত্নী।
১৮। নবকুমারের নিবাস কোথায়?
উত্তর: নবকুমারের নিবাস সপ্তগ্রাম।
১৯। কপালকুণ্ডলার পরিণতি কী হলো?
উত্তর: গঙ্গাপ্রবাহ মধ্যে দু'জনেই দেহ বিসর্জন দিলেন।
২০। কাপালিকের গৃহটি কিসের দ্বারা নির্মিত?
উত্তর: কেয়াপাতা দ্বারা নির্মিত।
২১। মীর মশাররফ হোসেনের ছদ্মনাম কী?
উত্তর: মীর মশাররফ হোসেনের ছদ্মনাম ‘উদাসীন পথিক’।
২২। 'বিষাদ-সিন্ধু' উপন্যাসের কয়টি পর্ব?
উত্তর: ৩টি পর্বে বিভক্ত।
২৩। ‘বিষাদ-সিন্ধু' উপন্যাসের তিন পর্বের নাম কী?
উত্তর: ‘বিষাদ-সিন্ধু' উপন্যাসের তিন পর্বের নাম ক. মহররম পর্ব (১৮৮৫), খ. উচ্চবধ পর্ব (১৮৯১)।
২৪। এজিদের বিয়ের পয়গাম নিয়ে জয়নব ভবনে কে যায়?
উত্তর: মোসলেম।
২৫। ‘প্রণয় ছিল পরিণয় হইল, আর কি আশা?'- কে বলেছিল?
উত্তর: ‘প্রণয় ছিল পরিণয় হইল, আর কি আশা?' কাশেম সখিনাকে বলেছিল।
২৬। সখিনার স্বামীর নাম কী?
উত্তর: সখিনার স্বামীর নাম কাশেম।
২৭। 'বিষাদ সিন্ধু' উপন্যাস তিনটি পর্বে কতটি পরিচ্ছেদ আছে?
উত্তর: ‘বিষাদ সিন্ধু' উপন্যাস তিনটি পর্বে ৬১টি পরিচ্ছেদ আছে।
২৮। মোহাম্মদ হানিফার কনিষ্ঠ ভ্রাতার নাম কী?
উত্তর: ওমর আলী
২৯। 'যার দুই স্ত্রী, তার প্রাণ বধ করতে কতক্ষণ?'- কে বলেছিল?
উত্তর: ‘যার দুই স্ত্রী, তার প্রাণ বধ করতে কতক্ষণ?' মায়মুনা বলেছিল।
৩০। ইমাম হাসানের কয় স্ত্রী? তাদের নাম কী?
উত্তর: ইমাম হাসানের তিন স্ত্রী। তাদের নাম- হাসনে বানু, জাএদা এবং জয়নাব।
৩১। 'বিষাদসিন্ধু' শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর: বিষাদ বা দুঃখের স্রোতস্বিনী। এটি রূপকার্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
৩২। “বিষাদ-সিন্ধু' গ্রন্থে কতটি প্রবাহ আছে?
উত্তর: ৬১ টি প্রবাহ আছে।
৩৩। হাসান বিষমিশ্রিত গ্রন্থে কতটি প্রবাহ আছে?
উত্তর: ৭ টি।
৩৪। ফোরাত কী?
উত্তর: ইরাকে অবস্থিত একটি নদী। এর তীরে কারবালা প্রান্তর।
৩৫। জয়নাল আবেদীন কে?
উত্তর: ইমাম হোসেন এর পুত্র।
৩৬। মাবিয়া শেষ বয়সে অশীতিপর এক বৃদ্ধাকে বিয়ে করেন কেন?
উত্তর: বিষযন্ত্রণা থেকে মুক্তি লাভের আশায় (স্ত্রী সহবাসের উদ্দেশ্যে)।
৩৭। হিজরি কত সনে ইমাম হাসানের মৃত্যু হয়?
উত্তর: হিজরি ৫০ সনের পহেলা রবিউল আওয়াল। উম্মে কুলসুম কে?
৩৮। জয়নাবের স্বামীর নাম কী?
উত্তর: জয়নাবের প্রথম স্বামীর নাম আব্দুল জব্বার।
৩৯। কাসেদ কে?
উত্তর: কাসেদ রাজপত্রবাহক।
৪০। ‘উদ্ধারপর্ব' কার উদ্ধারের কাহিনী?
উত্তর: মোহাম্মদ হানিফা কর্তৃক জয়নাল আবেদীনের উদ্ধারের কাহিনী।
৪১। জয়নাবের তিনজন পাণিপ্রার্থী কে কে?
উত্তর: এজিদ, আক্কাস এবং হযরত হাসান (র)।
৪২। মারওয়ান কে?
উত্তর: মন্ত্রী তথা এজিদের বুদ্ধি বল, সহায়, সাহস, প্রিয়পাত্র।
৪৩। জয়নব কে?
উত্তর: জয়নব ইমাম হাসানের স্ত্রী ।
৪৪। জাএদার পরিণতি কী হয়?
উত্তর: এজিদ তাকে রাজদরবারে দ্বিখণ্ডিত করে।
৪৫। হাসানের মৃত্যু হয় কীভাবে?
উত্তর: জাএদা কর্তৃক বিষ প্রয়োগে হাসানের মৃত্যু হয়েছিল।
৪৬। এজিদ পক্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ যোদ্ধা কে?
উত্তর: এজিদ পক্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ যোদ্ধা জেয়াদ।
৪৭। রাজলক্ষ্মী ও বিহারীর মধ্যে সম্পর্ক কী?
উত্তর: বিহারীর পরমবন্ধু মহেন্দ্রের মাতা রাজলক্ষ্মী।
৪৮। বিনোদিনীর স্বামী কোন রোগে মারা যায়?
উত্তর: প্লীহায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
৪৯। বিনোদিনী বিহারীকে কী দিল?
উত্তর: হাজার টাকার দুটো নোট।
৫০। “মন্দকে ভালোবাসিয়া একটুখানি মন্দ হও।”- উক্তিটি কার?
উত্তর: বিনোদিনীর।
৫১। মহেন্দ্রর বন্ধুর নাম কী?
উত্তর: মহেন্দ্রের পরম বন্ধুটির নাম বিহারী।
৫২। 'চোখের বালি' কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: 'চোখের বালি' ১৯০৩ সালে প্রকাশিত হয়।
৫৩। ‘চোখের বালি' উপন্যাসে কে কার চোখের বালি?
উত্তর: বিনোদিনী আশার চোখের বালি।
৫৪। বিনোদিনীর মাতার নাম কী?
উত্তর: বিনোদিনীর মাতার নাম হরিমতি
৫৫। অনুপূর্ণা-কে?
উত্তর: অন্নপূর্ণা হলেন মহেন্দ্রের কালীমা।
৫৬। আশালতার বাবার নাম কি?
উত্তর: আশালতার বাবার নাম ছিল অপূর্ব।
৫৭। মহেন্দ্ৰ কোন ভয়ে বিয়ে করতে চায় নি?
উত্তর: বউ শেষে মাকে ছাড়িয়ে উঠে, সেই ভয়ে ।
৫৮। ছাত্রাবাসে থাকাকালে মহেন্দ্র আশার পক্ষ থেকে ক'টা চিঠি পেয়েছিল?
উত্তর: ৩টি চিঠি পেয়েছিল।
৫৯। অসুস্থ রাজলক্ষ্মী কাকে দেখতে চেয়েছেন?
উত্তর: বিহারীকে।
৬০। বিহারী যে ছেলেটিকে পালন করত তার নাম কী?
উত্তর: বিহারী যে ছেলেটিকে পালন করত তার নাম বসন্ত।
৬১। বিনোদিনীর বিয়ে হয় কার সাথে?
উত্তর: বিনোদিনীর বিয়ে হয় বিপীনের সাথে।
৬২। অন্নপূর্ণার বোনঝিয়ের নাম কী? কী করে
উত্তর: অন্নপূর্ণার বোনঝিয়ের নাম আশালতা। বলে
৬৩। আশালতা কোথায় থাকে?
উত্তর: আশালতা শ্যামবাজারে অনুকূল বাবুর বাড়িতে থাকে।
৬৪। 'আমি বিনোদিনীকে বিবাহের প্রস্তাব করিয়াছি- কে?
উত্তর: বিহারী।
৬৫। 'ক্রীতদাসের হাসি' উপন্যাসটি কতসালে প্রকাশিত হয়েছিল?
উত্তর: ১৯৬২।
৬৬। ‘খোয়ারি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘খোয়ারি' শব্দের অর্থ তন্দ্রা।
৬৭। হালাকু খান কোন নগর ধ্বংস করেছিল?
উত্তর: হালাকু খান বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেছিল।
৬৮। 'ক্রীতদাসের হাসি' শ্রেষ্ঠ রচনা হিসেবে প্রেসিডেন্ট পুরস্কার লাভ করে কত সালে?
উত্তর: ১৯৬৬ সালে ।
৬৯। শওকত ওসমানের প্রকৃত নাম কী?
উত্তর: শেখ আজিজুর রহমান।
৭০। রাজলক্ষ্মী কে?
উত্তর: রাজলক্ষ্মী মহেন্দ্রের মা।
৭১। ‘লেখাপড়া একটা ছুতা মাত্র'- এ উক্তির অর্থ কী?
উত্তর: স্ত্রীকে সর্বদা কাছে রাখার জন্য মহেন্দ্র আশালতাকে পড়াশুনা করায়।
৭২। মহেন্দ্রের ঘরে ঢুকে বিনোদিনী কী পাঠ করে?
উত্তর: মহেন্দ্রের ঘরে ঢুকে বিনোদিনী বিষবৃক্ষ পাঠ করে।
৭৩। “আমি থাকিলেই কী আর না থাকিলেই কী?”-কে, কাকে এ কথা বলেছিলো?
উত্তর: বিনোদিনী মহেন্দ্রকে একথা বলেছিলে।
৭৪। বিহারীর পূর্ণ নাম কী?
উত্তর: বিহারীর পূর্ণ নাম বিহারীলাল।
৭৫। মহেন্দ্র বিহারীর নতুন কী নামকরণ করে?
উত্তর: মহেন্দ্র বিহারীর নতুন নামকরণ করে বিনোদ বিহারী।
৭৬। বিনোদিনী শেষ পর্যন্ত কোথায় গেল?
উত্তর: অন্নপূর্ণার সাথে কাশী যাত্রা ।
৭৭। 'এখানে বাঁচিবার স্থান নাই। আমি মরিয়া যাইতেছি।- কে, কাকে বলেছিল?
উত্তর: মহেন্দ্র বিনোদিনীকে।
৭৮। “আমি সত্যিই বলিয়াছি তোমাকে আমি বিবাহ করিবো”-কে, কাকে বলেছে?
উত্তর: বিহারী বিনোদিনীকে বলেছে।
৭৯৷ তাতারী কোন দেশীয় গোলাম?
উত্তর: হাবশি গোলাম।
৮০। তাতারীর হাসি কিসের প্রতীক?
উত্তর: আত্মার প্রতিধ্বনি।
৮১। ‘ক্রীতদাসের হাসি' কী ধরনের উপন্যাস?
উত্তর: রূপক আশ্রয়ী প্রতীকধর্মী উপন্যাস।
৮২। 'ক্রীতদাসের হাসি' উপন্যাসের শেষ বাক্যটি কী?
উত্তর: “আমিরুল মুমেনিন, হাসি মানুষের আত্মার প্রতিধ্বনি।”
৮৩। 'ক্রীতদাসের হাসি' উপন্যাসের ক্রীতদাস কে?
উত্তর: তাতারী
৮৪। দজলা কী?
উত্তর: দজলা ইরাকের একটি নদীর নাম ।
৮৫। “কে শুধু মৃত্যুর কথা বলে?
উত্তর: আবুল আতাহিয়া ।
৮৬। “সত্য তিক্ত পদার্থ।” কার উক্তি?
উত্তর: কাল্পনিক মঞ্চসভার অভিনেতা কবি নওয়াসের উক্তি ।
৮৭। “হাসি মানুষের আত্মারই প্রতিধ্বনি।”- কার উক্তি?
উত্তর: কবি নওয়াসের।
৮৮। পদ্মাবতীর বাবার নাম কী?
উত্তর: পদ্মাবতীর বাবার নাম রামগোবিন্দ ঘোষাল।
৮৯। রউফুনের পিতামহ কে?
উত্তর: বউফুনের পিতামহ শাহ ফরিদউদ্দীন জৌনপুরী।
৯০। ‘জাহাকুল আবদ' শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: গোলামের হাসি।
৯১। কবি নওয়াসের মতে 'কবি' অর্থ কী?
উত্তর: কবি মাত্রই রক্তবীজ, বিবেকের নিষ্কাম সাধক চিরন্তনের কণ্ঠস্বর।
৯২। ‘আবে-হায়াত' শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: যে জল পানে অমরত্ব মেলে।
৯৩। হাসির হদিস বের করতে নরুর খলিফার কাছ থেকে ক'দিন সময় নেয়?
উত্তর: দু'দিন সময় নেয়। শর্ত দু'দিনের মধ্যে না পারলে মশরুরের গর্দান জিম্মা।
৯৪। খলিফা হারুনর রশীদের সহধর্মিনীর নাম কী?
উত্তর: বেগম জুবায়দা ।
৯৫। বেহেশতে গিয়েও মেহেরজান বেগমের বাঁদি থাকতে চায় কেন?
উত্তর: মেহেরজানকে গভীর রাতে তার প্রিয় তাতারীর সাথে মিলনের সকল ব্যবস্থা কৃতজ্ঞতায় এ প্রত্যাশা করে।
৯৬। তাতারীর হাসি শুনে খলিফার হিংসা হয় কেন?
উত্তর: খলিফা হারুনর রশীদ বাগদাদের অধীশ্বর সে সুখ ভিখারী। তাতারী হাসছে নিশ্চ তবু সে সুখের অধিশ্বর। এজন্য খলিফার হিংসা হয়।
৯৭।রমহেন্দ্ৰ আশালতাকে কী নামে ডাকতো?
উত্তর: মহেন্দ্র আশালতাকে চুনী নামে ডাকতো।
৯৮। “তুমি আমাকে সর্বনাশের মুখে টেনে এনেছো।- কে, কাকে বলেছে?
উত্তর: ‘তুমি আমাকে সর্বনাশের মুখে টেনে এনেছো' বিনোদিনী মহেন্দ্ৰকে বলেছে।